আন্তর্জাতিক মামলা চীনের বিরুদ্ধে(covic-19)
চীনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মামলা করবে ৮৫টি দেশ। বর্তমানে প্রায় ১৩৫টির বেশি দেশে করোনা ভাইরাস ছরিয়েছে। করোনা বাদুর কিংবা খাদ্যঅভ্যাস থেকে ছড়ায়নি, এটা চীনের জৈব রাসায়নিক অস্ত্র। চীনের রাসায়নিক ল্যাবরেটরি থেকে ইচ্ছা করে চীন সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়েছে এই ভাইরাস, এমনি চীনের কাছে এর প্রতিষোধকও রয়েছে। বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী এবং বিশ্বব্যাপী গনহত্যা। জৈব রাসায়নিক অস্ত্রের নেতিবাচক ব্যাবহার হিসাবে চীনের বিরুদ্ধে মোট ৮৫টি দেশ মামলা করার ঘোষনা দিয়েছে।
সূত্র: রয়টার্স
চীন চাচ্ছে আগামী ২০৩০ সাল থেকে সারাবিশ্বে তারা নেতৃত্ব দেবে, সেজন্যই তারা জৈব রাসায়নিক অস্ত্র হিসাবে বিভিন্ন ভাইরাসের চাষ করে আসছিলো তাদের ল্যাবে। করোনা তার ভিতরে অন্যতম। চীন করোনা ভাইরাসের ধংশলীলার পরিক্ষা নিলো এবং পরিপূর্ণ ভাবে সফল হল। একমাত্র উত্তর কোরিয়া ছাড়া কোনো দেশই চীনদের ষড়যন্ত্র বুঝতে পারলো না।
উত্তর কোরিয়া আক্রন্ত ১১জনকে গুলি করে হত্যা করে দেশ করোনা মুক্ত রাখছে, এবং বিশেষ গবেষনা করে জানতে পারলো এটা খাদ্যঅভ্যাসের কারনে হয়নি তাই কিম জং উন প্রথমেই চীনের বিরুদ্ধে মামলার ঘোষনা দিয়েছে এরপর ৮৪টি দেশ তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে।
চীন খুব দ্রুত করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে। একের পর
এক অস্থায়ী হাসপাতাল বন্ধ করছে। উহানে নতুন করে মাত্র
একজনের সংক্রমণ ঘটেছে। গোটা চিনে মাত্র ১৩ জন.. বেশ
অবাক লাগছে না ভাবতে?? মনে হচ্ছে না এটা কি ভাবে সম্ভব??
আর একটু অবাক হবেন এটা জানলে যে একের পর এক বিদেশী
মিডিয়া ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক টাইমস, দা গার্ডিয়ান সহ আরো অনেক দেশের মিডিয়াকে দেশ থেকে বেড় করে দিচ্ছে
যাতে তারা চীনের কোনো খবরই না করতে পারে।
অন্যদিকে ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান ক্রমশঃ ভয়াবহ
স্টেজে পৌঁছাচ্ছে। আমেরিকা, ইউরোপের স্টক মার্কেট ও ক্র্যাশ করে গেছে। বিশ্ব জুড়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি। অথচ একটু চাইনিজ মিডিয়াগুলো ফলো করুন দেখবেন কি দারুন দৃশ্য। সবাই মাস্ক খুলে ফেলছে, একে অপরকে জড়িয়ে ধরছে, হিরোদের মতো ওয়েলকাম হচ্ছে সবার সাথে। বেশ অবাক লাগছে না দেখে??
এত বড়ো ক্রাইসিস অথচ এত ফাস্ট রিকভারি? শেয়ার মার্কেট
থেকে কার্রেনসি ড্রপ কোনো কিছুতেই আঘাত লাগলো না। এতোই উন্নত ষোলো খানা হাসপাতাল রাতারাতি তৈরী হয়ে গেলো? আপনি বিশ্বাস করেন এসবের জন্য কোনো প্রিপারেশন ছিলো না তাদের কাছে??
সূত্র: রয়টার্স
চীন চাচ্ছে আগামী ২০৩০ সাল থেকে সারাবিশ্বে তারা নেতৃত্ব দেবে, সেজন্যই তারা জৈব রাসায়নিক অস্ত্র হিসাবে বিভিন্ন ভাইরাসের চাষ করে আসছিলো তাদের ল্যাবে। করোনা তার ভিতরে অন্যতম। চীন করোনা ভাইরাসের ধংশলীলার পরিক্ষা নিলো এবং পরিপূর্ণ ভাবে সফল হল। একমাত্র উত্তর কোরিয়া ছাড়া কোনো দেশই চীনদের ষড়যন্ত্র বুঝতে পারলো না।
উত্তর কোরিয়া আক্রন্ত ১১জনকে গুলি করে হত্যা করে দেশ করোনা মুক্ত রাখছে, এবং বিশেষ গবেষনা করে জানতে পারলো এটা খাদ্যঅভ্যাসের কারনে হয়নি তাই কিম জং উন প্রথমেই চীনের বিরুদ্ধে মামলার ঘোষনা দিয়েছে এরপর ৮৪টি দেশ তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে।
চীন খুব দ্রুত করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে। একের পর
এক অস্থায়ী হাসপাতাল বন্ধ করছে। উহানে নতুন করে মাত্র
একজনের সংক্রমণ ঘটেছে। গোটা চিনে মাত্র ১৩ জন.. বেশ
অবাক লাগছে না ভাবতে?? মনে হচ্ছে না এটা কি ভাবে সম্ভব??
আর একটু অবাক হবেন এটা জানলে যে একের পর এক বিদেশী
মিডিয়া ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক টাইমস, দা গার্ডিয়ান সহ আরো অনেক দেশের মিডিয়াকে দেশ থেকে বেড় করে দিচ্ছে
যাতে তারা চীনের কোনো খবরই না করতে পারে।
অন্যদিকে ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান ক্রমশঃ ভয়াবহ
স্টেজে পৌঁছাচ্ছে। আমেরিকা, ইউরোপের স্টক মার্কেট ও ক্র্যাশ করে গেছে। বিশ্ব জুড়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি। অথচ একটু চাইনিজ মিডিয়াগুলো ফলো করুন দেখবেন কি দারুন দৃশ্য। সবাই মাস্ক খুলে ফেলছে, একে অপরকে জড়িয়ে ধরছে, হিরোদের মতো ওয়েলকাম হচ্ছে সবার সাথে। বেশ অবাক লাগছে না দেখে??
এত বড়ো ক্রাইসিস অথচ এত ফাস্ট রিকভারি? শেয়ার মার্কেট
থেকে কার্রেনসি ড্রপ কোনো কিছুতেই আঘাত লাগলো না। এতোই উন্নত ষোলো খানা হাসপাতাল রাতারাতি তৈরী হয়ে গেলো? আপনি বিশ্বাস করেন এসবের জন্য কোনো প্রিপারেশন ছিলো না তাদের কাছে??
Comments
Post a Comment